প্রবাসী আয়ের ইতিহাস সৃষ্টি হতে যাচ্ছে চলতি মার্চ মাসে। এই মাসের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৫ কোটি ডলার। সে হিসাবে প্রতিদিন প্রায় ১২ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসছে। ইতিপূর্বে এত রেমিট্যান্সপ্রবাহ আর কোনো মাসে দেখা যায়নি। সে হিসাবে চলতি মাসে প্রবাসী আয়ের নতুন রেকর্ড হতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ
দেশে প্রবাসী আয়ের ইতিবাচক ধারায় বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে রেকর্ড ২ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার। এর আগের বছর ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার। এদিকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে এসেছিল ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার। গত ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৬৪ বিলি
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বেড়েছে। মাত্র ২৩ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা ইতিহাসে নতুন রেকর্ড। এত অল্প সময়ে এত বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আগে কখনো আসেনি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসে আরও বড় রেকর্ড গড়তে পারে
চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ২১৯ কোটি (২.১৯ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা দেশীয় মুদ্রায় প্রায় ২৬,৭১৮ কোটি টাকা। এটি আগের মাসের (ডিসেম্বর) রেকর্ড ২৬৩.৯০ কোটি ডলারের তুলনায় কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে সরকারি, বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২১৯ ক
চলতি ডিসেম্বর মাসের প্রথম ২১ দিনে দেশে বৈধ পথে ২০০ কোটি মার্কিন (২ বিলিয়ন) ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৪ হাজার কোটি টাকার বেশি (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫২ লাখ ডলার বা ১ হাজার ১৪২ কোটি টাকা। রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের এ ধারা...
আগস্ট শেষে বাংলাদেশে ইসলামি ব্যাংকগুলোর আমানত সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা কমেছে। সুশাসনের অভাবে আস্থা সংকটে ভুগছে ব্যাংকগুলো, ফলে প্রবাসী আয়ও ১,৫৫৯ কোটি টাকা হ্রাস পেয়েছে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শুরু থেকেই ইতিবাচক ধারায় রয়েছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে অর্থবছরের পঞ্চম মাস নভেম্বরেও। নভেম্বরের পুরো সময়ে এসেছে প্রায় ২২০ কোটি (২ দশমিক ২০ বিলিয়ন) ডলারে রেমিট্যান্স; দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৬ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)।
নভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে প্রবাসীরা ১৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ধারাবাহিক বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেমিট্যান্স ২.২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শুরু থেকেই ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে রেমিট্যান্স আয়। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি নভেম্বরের প্রথম ৯ দিনে এসেছে ৬৫ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা। আর প্রতিদিন গড়ে এসেছে ৮৭৩ কোটি টাকার বেশি প্রবাসী আয়
রেমিট্যান্সের পালে ইতিবাচক হাওয়া লেগেছে। চলতি মাসের গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মাসের প্রথম ৪ দিনে গড়ে প্রবাসী আয় এসেছে ১১ কোটি ডলারের বেশি। সেই হিসাবে ৩০ দিনে রেমিট্যান্স আসার কথা ৩৩০ কোটি বা ৩ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার।
প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স দেশে আনতে বিদেশি বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে কেনা ডলার রেট ১২০ টাকার বেশি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত আজ রোববার থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে।
রেমিট্যান্স প্রবাহে হঠাৎ বড় ধাক্কা লেগেছে। কিছুদিন আগেও যেখানে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৮ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসছিল, সেখানে ইন্টারনেট বন্ধ থাকার সময় এক সপ্তাহে এসেছে আট কোটি ডলারের কাছাকাছি। এতে জুলাই মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ অনেক কম হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
দেশব্যাপী সংঘাত–সংঘর্ষ, কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধের প্রেক্ষাপটে চলতি জুলাইয়ে রেমিট্যান্সে পতনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এমন বার্তাই দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাপ্তাহিক হিসাব। গত ১৯ থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত ছয় দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ডলার। যেখানে গত জুনে প্রতিদিন গড়ে ৮ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
ঈদ ঘিরে ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, জুন মাসের প্রথম ১৪ দিনে বৈধ বা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৬৪ কোটি ৬৭ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১১৮ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ১৯ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। স
দুই ঈদের আগেই দেশে বেশি রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এবারের কোরবানির ঈদের আগেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। চলতি মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে ১৪৬ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
কমছে জনশক্তি রপ্তানি। একই সঙ্গে ছোট হচ্ছে বিদেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রেমিট্যান্সে (প্রবাসী আয়)। জনশক্তি রপ্তানি খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখনই নতুন শ্রমবাজার ধরতে না পারলে এ খাত বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
প্রতিবছরই ঈদের আগে রমজান মাসে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় বেড়ে যায়। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। ঈদুল ফিতরের আগে অর্থাৎ এপ্রিল মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৭ কোটি ৭১ লাখ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ হাজার ৬৪৮ কোটি ২৫ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা হিসাবে)। বাংল